সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৩৮ পূর্বাহ্ন

জেলা-উপজেলায় প্রতিনিধি আবশ্যক :
Welcome To Our Website...
প্রধান সংবাদ :
বরিশাল মৎস্যজীবী দলের সভাপতি রুস্তম আলী মল্লিকের বিরুদ্ধে অর্থের বিনিময়ে আওয়ামী লীগের দোসরদের পুনর্বাসনের অভিযোগ বরিশালে সুরুজ গাজী হত্যার নেপথ্যে যুবদল নেতা উলফাত রানা রুবেলের চাঁদাবাজির ভাগ-বাটোয়ারা! বরিশালের ভাটিখানায় কারারক্ষী শহিদুলের প্লান বহিভূত ভবনের বর্ধিত অংশ অপসারণের নির্দেশ চুরি হওয়া ফোন উদ্ধার করে চোরকে পুলিশে দিলেন ববি ছাত্রদল আদালতের নির্দেশের পরও দায়িত্ব বুঝে পাচ্ছেন না বাউফলের হাজী পঞ্চম আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বরিশাল মহানগরীর ২৭ নং ওয়ার্ড বিএনপিতে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে নাসির উদ্দিন ডাকসুতে আওয়ামী লীগ-জামায়াত ‘আঁতাত’ করে ছাত্রলীগের সব ভোট নিয়ে নিয়েছে শিবির সাংবাদিক ইমরান খান সালামের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে বাকেরগঞ্জে মানববন্ধন সংবাদ সংগ্রহকালে সন্ত্রাসী হামলার শিকার বাকেরগঞ্জ প্রেসক্লাব সম্পাদক ইমরান খান সালাম শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান
কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়ে প্রজ্ঞাপন

কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়ে প্রজ্ঞাপন

কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়ে প্রজ্ঞাপন
কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়ে প্রজ্ঞাপন


ইউনিভার্সেল নিউজ ডেস্ক : বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশের জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়ে সম্প্রতি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কবি কাজী নজরুল ইসলামকে ১৯৭২ সালের ২৪ মে কলকাতা থেকে সপরিবারে ঢাকায় আনা হয় এবং তার বসবাসের জন্য ধানমন্ডির ২৮ নম্বর (পুরাতন) সড়কের ৩৩০-বি বাড়িটি বরাদ্দ দেওয়া হয়।
কবিকে ১৯৭৬ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেওয়া হয় এবং একই বছরে তাকে একুশে পদকে ভূষিত করা হয়। জীবনাবসানের পর কবিকে পরিপূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়। পরে তাকে জাতীয় কবি হিসেবে সম্বোধন করে কবি নজরুল ইনস্টিটিউট আইন, ২০১৮ জারি করা হয়।
এতে আরও বলা হয়, ১৯২৯ সালের ১০ ডিসেম্বর অবিভক্ত ভারতের কলকাতার এলবার্ট হলে সমগ্র বাঙালি জাতির পক্ষ থেকে নেতাজী সুবাস চন্দ্র বসু, বিজ্ঞানী আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়, এস ওয়াজেদ আলী, দীনেশ চন্দ্ৰ দাশসহ বহু বরেণ্য ব্যক্তিত্বের উপস্থিতিতে কবি কাজী নজরুল ইসলামকে ‘জাতীয় কান্ডারি’ এবং ‘জাতীয় কবি’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
পরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীন বাংলাদেশে কবির জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে দেওয়া বাণীতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা প্রধান উপদেষ্টারা কবিকে ‘জাতীয় কবি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। কাজী নজরুল ইসলাম সর্বক্ষেত্রে বাংলাদেশের জাতীয় কবি হিসেবে স্বীকৃত হলেও তাকে জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষণা করে সরকারিভাবে কোনো প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়নি।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, যেহেতু কাজী নজরুল ইসলামের জাতীয় কবির মর্যাদার বিষয়টি ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠিত সত্য এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে স্বীকৃত এবং যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাকে জাতীয় কবি ঘোষণা করে সরকারি প্রজ্ঞাপন প্রত্যাশা করে, সেহেতু তার ঢাকায় আসার তারিখ (৪ মে ১৯৭২) থেকে জাতীয় কবি ঘোষণাপূর্বক গেজেট প্রজ্ঞাপন প্রকাশের প্রস্তাব গত ৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অনুমোদন করা হয়।
এতে বলা হয়, যেহেতু কবি কাজী নজরুল ইসলামকে ১৯৭২ সালের ৪ মে থেকে বাংলাদেশের জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশের প্রস্তাব উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অনুমোদিত হয়েছে, সে কারণে কবি কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশের জাতীয় কবি ঘোষণা করা হলো। এবং এটি সবার অবগতির জন্য গেজেট আকারে প্রকাশ করা হলো।


Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved ©2022-2025 universalnews24.com
Design By Ahmed Jalal.
Design By Rana